প্রবাসীদের আর্থিক ভিত্তিকে প্রসারিত করার লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোকে ঋণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে একজন প্রবাসী ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। এই ঋণ প্রবাসীরা ইচ্ছামতো প্রয়োজনীয় খাতে ব্যয় করতে পারবেন।
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী হিসেবে বহুল সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম ও তাঁর পরিবারের সব সদস্যের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে কর বিভাগ। অন্যদিকে এই এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন সাত ব্যাংকের ঋণ বিতরণের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। উভয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান থেকেই পৃথকভাবে এসব সিদ্ধান্
অর্থনীতির নির্ভরশীল সূচক রেমিট্যান্স আয়ের ঊর্ধ্বমুখী পালে ধস নেমেছে। সদ্য সমাপ্ত জুলাই মাসে ১৯০ কোটি ডলার বা ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এতে জুলাই শেষে দেশের গ্রোস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৫ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার, যা বিপিএম-৬ পদ্ধতির হিসাবে ২০ দশ
দেশে কোটি টাকার ব্যাংক হিসাবের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। পাশাপাশি এসব হিসাবে টাকা রাখার পরিমাণও বেড়েছে। গত বছরের শেষ প্রান্তিকে কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব বেড়েছে ৩ হাজার ৩২২টি। এর বিপরীতে আমানত বেড়েছে প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।